সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী দিলশাদ নাহার কাকলির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মোহাম্মদ সোহায়েল এবং জাতীয় টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের স্ত্রী সন্তান আজ বুধবার সকালের একটি ফ্লাইটে বাহরাইনে গেছেন। বাহরাইন থেকে তাঁদের দুবাই যাওয়ার কথা রয়েছে। তাঁদের সঙ্গে আজিজ আহমেদের যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি ফ্লাইটে ওঠেননি।
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসন জোরদারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতির পুনর্নিশ্চিত হয়েছে বলে মনে করে পেন্টাগন। তবে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা কোনো প্রভা
মোদির শপথ নেওয়ার আগে চলে গেছেন। এর ১৫ দিন পরেই আবার গেলেন। ছেলের বিয়ে হলেও তো মানুষ এতবার যায় না। অনেকে বলেন, তিনি হাজিরা দিতে গেছেন। গেলেন কেন? কিছু পাওয়ার জন্য? আমাদের প্রধান দাবি ছিল, ভারত আমাদের পানি দেয় না। ৫৪টা অভিন্ন নদী আছে, আন্তর্জাতিক নিয়ম আছে, এসব নদীতে বাঁধ দেওয়া যাবে না। এগুলো নিয়ে কোনো
র্যাবের মহাপরিচালক ও পুলিশের মহাপরিদর্শক হিসেবে ড. বেনজীরের যে ভূমিকা ছিল সেটি শুধু সরকারের ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ন করেনি, গোটা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তিকেই ক্ষুণ্ন করেছে। আমাদের আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় যেসব বাহিনী রয়েছে তাদের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন করেছে। দেশের জনগণ আজ উপলব্ধি করতে পারছে যে বেনজীরের মতো কয়েকজন যারা
ময়মনসিংহ বিভাগীয় ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ হোন শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৭ জুন) গণতন্ত্র মঞ্চ ময়মনসিংহের আয়োজনে নগরের মুসলিম ইনস্টিটিউট হল রুমে সম্মেলনে বক্তব্য দেন জাতীয় ও স্থানীয় নেতারা।
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক। তিনি বলেছেন, না হলে আরও যারা বেনজীর আছেন তাঁরা আশকারা পাবেন। এ সময় বেনজীরের বিদেশ চলে যাওয়ার বিষয়ে সরকারের কাছে কোনো তথ্য না থাকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের অভিযোগ যাচাই-বাছাই করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে এ নিয়ে দীর্ঘ বৈঠক হলেও, কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি...
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা পাওয়া সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) আবেদন করেছেন সালাহ উদ্দিন রিগ্যান নামের এক আইনজীবী।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) স্বাধীন। এই স্বাধীনতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুদককে দিয়েছেন। সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের অবৈধ সম্পদের বিষয়ে এখনো তদন্ত হচ্ছে এবং আরও তদন্ত হবে। সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ যদি অপরাধী হন, দুদক তাঁর বিরুদ্ধেও তদন্ত করতে পারবে।
সাবেক সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে কোনো অনিয়ম–দুর্নীতির তথ্য থাকলে, তাঁর বিচার সেনাবাহিনী করবে—এমন মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। আজ রোববার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিচালক ভেঙ্কারা সুব্রাহ্মানিয়ানের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব
সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদ ও আনোয়ারুল আজীম আনারদের অপরাধী কে বানিয়েছে—এমন প্রশ্ন ছুড়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
অবসরপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা সার্বিকভাবে সেনাবাহিনীর জন্য লজ্জাজনক ও দুঃখজনক। আমি ব্যক্তিগতভাবে এ নিষেধাজ্ঞায় খুবই দুঃখিত ও বিব্রত।
ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতিতে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে যে অভিযোগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তা সত্য নয় বলে দাবি করেছেন সাবেক এই সেনাপ্রধান। তিনি বলেছেন, নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি যদিও ব্যক্তিগত, তারপরও
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টিকে বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
শাস্তি এড়াতে ভাইকে সহযোগিতা, সামরিক বাহিনীর ঠিকাদারি চুক্তিতে দুর্নীতি ও ঘুষ গ্রহণসহ বিভিন্ন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। এসব অভিযোগে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর আজকের পত্রিকাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি তাঁর বিরুদ্ধে আনা এসব অভিযোগ প্রমাণের চ্যালেঞ্জ ছ